Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

সেবার তালিকা

সেবার তালিকা

সেবার বিষয়   

সেবা কোথায় পাবেন

 

প্রশিক্ষণ (প্রাতিষ্ঠানিক   )

জেলা কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট ট্রেড

ভর্তি বিজ্ঞপ্তি জারী হলে (জুন, সেপ্টেম্বর, ডিসেম্বর, মার্চ) অনলাইনে আবেদন করতে হয়।  লিখিত পরীক্ষা অথবা স্বাক্ষাৎকার গ্রহণের মাধ্যমে  যারা প্রশিক্ষণে ভর্তির জন্য মনোনিত হবে, তারা নির্ধারিত ভর্তি ফরম পূরণ করে সাথে ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, ভোটার আইডি/জন্মসনদের ফটোকপি,নাগরিকত্বের সনদ ও শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের ফটোকপিসহ প্রয়োজনীয় অন্যান্য পেপার জমা দিয়ে ভর্তি  হবে। 

মডার্ণ অফিস ম্যানেজমেন্ট এণ্ড কম্পিউটার এপ্লিকেশন প্রশিক্ষণ কোর্সঃ

অনাবাসিক এ প্রশিক্ষণ কোর্সের মেয়াদ ৬ মাস। এ প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের জন্য প্রশিক্ষণার্থীকে ৫০০/-(পাঁচশত) টাকা ভর্তি ফি দিতে হয়। এ কোর্সে ভর্তির জন্য ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ. এস. সি. পাশ।

মৎস্য চাষ প্রশিক্ষণ কোর্সঃ

অনাবাসিক এ প্রশিক্ষণ কোর্সের মেয়াদ ১ মাস। এ প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের জন্য প্রশিক্ষণার্থীকে  ৫০/-(পঞ্চাশ) টাকা ভর্তি ফি দিতে হয়। এ কোর্সে ভর্তির জন্য ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা  অষ্টম শ্রেণি পাশ।

পোশাক তৈরী প্রশিক্ষণ কোর্সঃ

অনাবাসিক এ প্রশিক্ষণ কোর্সের মেয়াদ ০৩ মাস ও ০১ মাস। এ প্রশিক্ষণ কোর্সে ভর্তির জন্য প্রশিক্ষণার্থীকে ৫০/-(পঞ্চাশ) টাকা ভর্তি ফি দিতে হয়। এ কোর্সে ভর্তির জন্য ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা অষ্টম শ্রেণি পাশ।

কম্পিউটার বেসিক এন্ড আইসিটি এপ্লিকেশন কোর্সঃ

অনাবাসিক এ প্রশিক্ষণ কোর্সের মেয়াদ ৬ মাস। এ কোর্সে প্রশিক্ষণের জন্য প্রত্যেক প্রশিক্ষণার্থীকে ১০০০/- টাকা কোর্স ফি প্রদান করতে হয়। কম্পিউটার বেসিক কোর্সে ভর্তির জন্য ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ,এস,সি পাশ।

ইলেকট্রনিক্স প্রশিক্ষণ কোর্সঃ

অনাবাসিক এ প্রশিক্ষণ কোর্সের মেয়াদ ৬ মাস। এ কোর্সে প্রশিক্ষণের জন্য প্রত্যেক প্রশিক্ষণার্থীকে ৩০০/- টাকা কোর্স ফি প্রদান করতে হয়। ইলেকট্রনিক্স কোর্সে ভর্তির জন্য ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা  ন্যূনতম ৮ম শ্রেণি পাশ।

ইলেকট্রিক্যাল এন্ড হাউজওয়্যারিং কোর্সঃ

অনাবাসিক এ প্রশিক্ষণ কোর্সের মেয়াদ ৬ মাস। এ কোর্সে প্রশিক্ষণের জন্য প্রত্যেক প্রশিক্ষণার্থীকে ৩০০/- টাকা কোর্স ফি প্রদান করতে হয়। ইলেকট্রিক্যাল এণ্ড হাউজ ওয়্যারিং কোর্সে ভর্তির জন্য ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা অষ্টম শ্রেণি পাশ।

রেফ্রিজারেশন এন্ড এয়ারকন্ডিশনিং কোর্সঃ

অনাবাসিক এ প্রশিক্ষণ কোর্সের  মেয়াদ ৬ মাস। এ কোর্সে  প্রশিক্ষণের জন্য প্রত্যেক প্রশিক্ষণার্থীকে ৩০০/- টাকা কোর্স ফি প্রদান করতে হয়। রেফ্রিজারেশন এন্ড এয়ার-কন্ডিশনিং প্রশিক্ষণ কোর্সে ভর্তির জন্য ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম ৮ম শ্রেণি পাশ।

 

প্রশিক্ষণ (অপ্রাতিষ্ঠানিক) 

সংশ্লিষ্ট উপজেলা কার্যালয়

উপজেলা পর্যায়ে ১ মাসের কম সময় বিশেষ করে ৭ দিন বা ১৫ দিন ব্যাপী স্বল্প মেয়াদে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। গবাদি পশুপালন, মুরগি পালন, হাঁসপালন, মৎস্য চাষ, সব্জিচাষ, নার্সারী, হাতের কাজ, বাঁশ-বেতের কাজ ইত্যাদি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা বরাবরে আবেদন করতে হয়। একই এলাকার ১৮-৩৫ বছর বয়সী ছেলে-মেয়েরা তাদের চাহিদা অনুযায়ী ট্রেড বেছে নিয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারে। এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অব্যবহৃত কক্ষ, ইউনিয়ন পরিষদের সভা কক্ষ, সংগঠনের বা কারো বাড়ির উপযুক্ত ঊঠানেও প্রশিক্ষণের আয়োজন করা যায়। এ প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য কোন প্রশিক্ষণ ফি প্রদান করতে হয় না। 

 

যুব ঋণ 

সংশ্লিষ্ট উপজেলা কার্যালয়

যুব ঋণ কর্মসূচি দুই ধরণের যথা-

(ক) গ্রুপভিত্তিক ঋণ কর্মসূচিঃ এ কর্মসূচির আওতায় বেকার যুবদের পারিবারিক গ্রুপে সংগঠিত করে ঋণ প্রদান করা হয়। প্রতি গ্রুপের সদস্য সংখ্যা ০৫ জন। গ্রুপের প্রত্যেক সদস্যকে প্রথম দফায় ১২,০০০/-টাকা, ২য় দফায়  ১৬,০০০/-টাকা, এবং ৩য় দফায় ২০,০০০/-টাকা ঋণ প্রদান করা হয়।

(খ) একক ঋণ কর্মসূচিঃ এ কর্মসূচির আওতায় প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক কোর্সে প্রশিক্ষিত যুবদের একক ঋণ প্রদান করা হয়। অপ্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত যুবকে ১ম দফায় ৪০,০০০/-টাকা, ২য় দফায় ৫০,০০০/-টাকা ৩য় দফায় ৬০,০০০/-টাকা এবং প্রাতিষ্ঠানিক ঋণের ১ম দফায় ৬০,০০০/-টাকা ২য় দফায় ৮০,০০০/-টাকা ৩য় দপায় ১,০০০০০/-টাকা ঋণ প্রদান করা হয়।

 

যুব সংগঠন নিবন্ধন

জেলা কার্যালয়

যুব সংগঠন (নিবন্ধন এবং পরিচালনা) আইন ২০১৫ এবং যুব সংগঠন (নিবন্ধন ও পরিচালনা) বিধিমালা ২০১৭ অনুযায়ী স্বেচ্ছাসেবী বেসরকারী যুব সংগঠনকে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয় নিবন্ধন প্রদান করে থাকে।

নির্ধারিত ফরমে নিবন্ধনের জন্য উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার মাধ্যমে উপপরিচালক বরাবরে আবেদন করতে হয়। ৫০০ টাকা ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে সরকারী কোষাগারে জমা দিতে হয়। উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার সুপারিশে উপপরিচালক সরেজমিনে পরিদর্শন সাপেক্ষে নিবন্ধন প্রদান করা হয়।

 
যুব সংগঠনকে অনুদান প্রদান

যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়

ক) অনুন্নয়ন খাত হতে প্রতি বছর জেলার ১টি যুব সংগঠনকে অনুদান দেওয়া হয়।অনুদান প্রদান করা হয়। অনুদানের পরিমাণ সর্বোচ্চ ২০,০০০ টাকা।অনুদান প্রদানের বিজ্ঞপ্তি জারী হলে নির্ধারিত ফরমে উপপরিচালব বরাবর আবেদন করতে হয়। প্রাপ্ত আবেদনসমূহ জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নেতৃত্বে জেলা যাচাই-বাছাই কমিটির মাধ্যমেে একটি আবেদনকে মুখ্য এবং অন্য আরেকটিকে বিকল্প হিসাবে মনোনীত করে অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে প্রেরণ করা হয়। অধিদপ্তর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।

খ) যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের যুব কল্যাণ তহবিল থেকে প্রতিবছর যুব সংগঠনকে নির্দিষ্ট প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য অনুদান প্রদান করা হয়। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এটি পরিচালিত হয়। অনুদানের পরিমাণ সর্বোচ্চ ৫০,০০০ টাকা।

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট ওপেন করে পেজের ডানদিকে ই-সেবাগুচ্ছের যুব কল্যাণ তহবিলে অনুদানের আবেদনে ক্লিক করতে হয়। আবেদন ফরম পাওয়া যায়।সংগঠনের তথ্যাদি অনলাইনে পূরণ করতে হয়।প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র পিডিএফ ফরমেটে আপলোড করতে হয়। উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা,উপজেলা নির্বাহী অফিসার এর সুপারিশপ্রাপ্ত হয়ে সেগুলো অনলাইনের মাধ্যমে উপপরিচালকের কাছে চলে আসে। তখন উপপরিচালক জেলা যাচাই-বাছাই কমিটির মাধ্যমে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেয়।

জেলা প্রশাসকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কমিটির সুপারিশ করে উপযুক্ত যুব সংগঠনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। অধিদপ্তর/ মন্ত্রণালয় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।

 

 

জাতীয় যুব পুরস্কার প্রদান

যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর

প্রতি বছর ১ নভেম্বর জাতীয় যুব দিবসের অনুষ্ঠানে সফল আত্মকর্মী ও শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠককে জাতীয় যুব পুরস্কার দেওয়া হয়। নির্ধারিত ফরমে জেলা কার্যালয়ে আবেদন করতে হয়।প্রতিবছর ১ নভেম্বর জাতীয় যুব দিবস উদযাপন উপলক্ষে সফল প্রকল্প বাস্তবায়নকারী যুব/যুব মহিলাকে শ্রেষ্ঠ আত্মকর্মী এবং যুব সংগঠন পরিচালনার মাধ্যমে যুবদের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠককে ‘জাতীয় যুব পুরস্কার’ প্রদান করা হয়। পুরস্কার হিসাবে ৫০,০০০ থেকে ১,০০,০০০ টাকা মূল্যমানের চেক/প্রাইজবন্ড, ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হয়। আত্মকর্মী ক্যাটাগরিতে ২২ জন ও যুব সংগঠক ক্যাটাগরীতে ৬ জনকে পুরস্কার দেওয়া হয়। সারা দেশে জাতীয়ভাবে ১ম, ২য়, ৩য় ৩ জন, ৮টি বিভাগে ২ জন করে ১৬ জন, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠি (পার্বত্য জেলাসমূহ) ১ জন, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন/অটিষ্টিক ১ জন, যুব নারী ১ জন, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন/অটিষ্টিক ১ জন মোট ২২ জন। আবার সংগঠকের কোটায় পুরুষ যুব সংগঠক ২ জন, নারী যুব সংগঠক ২ জন,   বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন/অটিষ্টিক ১ জন, ট্রান্সজেন্ডার(তৃতীয় লিঙ্গ) ১ জন মোট ৬ জন।

 
শেখ হাসিনা ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড প্রদান ২০২১-২০২২ অর্থবছর থেকে যুব কল্যাণ অনুদান তহবিলের ব্যবস্থাপনায় ‘শেখ হাসিনা ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড ’ প্রদান করা হচ্ছে। শিক্ষা, বিজ্ঞান, তথ্য প্রযুক্তি, জনকল্যাণ, সমাজসেবা, দেশপ্রেম ইত্যাদি ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য ৫টি ক্যাটাগরি এ পুরস্কার প্রদান করা হচ্ছে।সারা দেশে প্রতিটি ক্যাটাগরিতে ৩ জন করে মোট ১৫ জনকে এ পুরস্কার দেওয়া হবে।
আত্মকর্মসংস্থান সৃজন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কোন  যুব নিজস্ব অর্থায়নে বা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর অথবা অন্য কোন সরকারী বা বেসরকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ গ্রহণ করে নিজের জ্ঞান,দক্ষতা,অভিজ্ঞতা ইত্যাদিকে কাজে লাগিয়ে জীবিকা অর্জনের জন্য যে প্রকল্প গ্রহণ করে তাকে আত্মকর্মসংস্থাপনমূলক প্রকল্প বলে।  আর প্রকল্পধারী যুবকে আত্মকর্মী যুব বলে। এই বিষয়টিকে আত্মকর্মসংস্থান সৃজন বলে। কোন যুব তার প্রকল্প থেকে মাসে ন্যূনতম নিট ৬০০০ টাকা আয় করলে তাকে অধিদপ্তরের ভাষায় আত্মকর্মী যুব বলা হয়। কোন কোন যুব মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করে থাকে। অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বার্ষিক লক্ষমাত্রার বিপরীতে কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থান সৃজন করতে হয়।   
ইম্প্যাক্ট প্রকল্পের মাধ্যমে বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপন

জেলাধীন শাজাহানপুর উপজেলায় ইম্প্যাক্ট প্রকল্প ২য় পর্ব বাস্তবায়িত হচ্ছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে গবাদি পশুপালনের মাধ্যমে উৎপাদিত গোবর-বিষ্ঠা এবং রান্নাঘরের বর্জ্য বায়োগ্যাস প্লান্টে ব্যবহার করে বায়োগ্যাস তৈরি করা হয়। প্রত্যন্ত এলাকায় যেখানে বিদ্যুৎ সুবিধা নাই সেখানে বায়োগ্যাস ব্যবহার করে জ্বালানীর চাহিদা মেটানো হয়। এ প্রকল্পের মাধ্যমে বহুবিধ সুবিধা পাওয়া যায়ঃ গবাদি পশু এবং হাঁস-মুরগি পালনের মাধ্যমে যুব সমাজের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি ,গোবর-বিষ্ঠাকে কাজে লাগিয়ে বায়োগ্যাস তৈরি , জ্বালানী চাহিদা মেটানো, জ্বালানী হিসাবে কাঠের লাকড়ির ব্যবহার কমিয়ে পরিবেশ সংরক্ষণ, প্লান্ট  থেকে প্রাপ্ত স্লার জৈবসার হিসাবে জমিতে প্রয়োগ, জমিতে রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমানো, জমিতে অধিক ফসল ফলানো তথা খাদ্য উৎপাদন বাড়ানো ইত্যাদি। বায়োগ্যাস প্লান্ট তৈরিতে কারিগরী সহায়তার পাশাপাশি ঋণ সুবিধা দেওয়া হয়। এছাড়াও প্রতি প্লান্ট স্থাপনে ৫০০০ টাকা সাবসিডি (অফেরতযোগ্য) প্রদান করা হয়।

নতুনভাবে এ প্রকল্পের ৩য় পর্ব চালু হয়েছে। জেলা অফিসের মাধ্যমে প্রতিটি উপজেলায় এ কর্মসূচি বাস্তবায়িত হবে।

 
যানবাহন চালনা প্রশিক্ষণ যানবাহন চালনা প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে। প্রশিক্ষণের মেয়াদ ১ মাস। প্রতি ব্যাচে আসন সংখ্যা ৪০ জন, এর মধ্যে নাটোর থেকে ২০ জন। প্রতিদিন ১৫০ টাকা হারে যাতায়াত ভাতা প্রদান করা হয়। দূরবর্তী প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য বিনা ভাড়ায় হোস্টেল সুবিধা রয়েছে। এছাড়াও ড্রাইভিং লাইসেন্স বাবদ সরকারী ফিও প্রদান করা হয়। প্রশিক্ষণার্থীদের বয়স ২১ থেকে ৩৫ বছর এবং ন্যুনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা ৮ম শ্রেণি পাশ।
উদ্বুদ্ধকরণ ও জনসচেতনতা সৃষ্টিমূলক কর্মসূচি বাল্যবিবাহ ও বহুবিবাহ প্রতিরোধ, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ, শিশু ও নারী ধর্ষণ প্রতিরোধ, যৌতুক বিরোধী প্রচারণা, মানব পাচার প্রতিরোধ, পলিথিন বর্জন, বৃক্ষ রোপণ ও পরিবেশ সংরক্ষণ, ধূমপান, নেশাদ্রব্য ও মাদকদ্রব্য বর্জন, প্রজনন স্বাস্থ্য সুরক্ষা, এইডস ও অন্যান্য যৌনরোগ থেকে মুক্ত, চুরি-ছিনতাই, সন্ত্রাস, হত্যা ইত্যাদি অপরাধ থেকে মুক্ত থাকা, নিরক্ষরতা দূরীকরণ, প্রাকৃতিক দূর্যোগে সহায়তাকরণ, দূর্নীতি ও অন্যায়-অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা পালন, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ও পরিবার কল্যাণ, খেলাধূলা ও সাংস্কৃতিক চর্চা, সামাজিক রীতিনীতি সংরক্ষণ ও মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধ, শ্রমের মর্যাদা দান ও অধ্যবসায়ী হওয়া, প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও প্রকল্প স্থাপনে উদ্বুদ্ধ করা, জঙ্গীবাদ ও ধর্মীয় উগ্রবাদ ও অপপ্রচার রোধ, অপুষ্টি দূর করা, খাদ্যের গুণাগুণ বিবেচনায় পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ, খাদ্যে ভেজাল ও ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ মিশ্রণ প্রতিরোধ, ভিক্ষাবৃত্তি-পতিতাবৃত্তি দূরীকরণ ইত্যাদি সকল আর্থ-সামাজিক কর্মকান্ডে যুব সমাজকে উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা তথা সামাজিক উন্নয়ন ও অগ্রগতি ত্বরান্বিত করা হয়।